Description
Baraba Fruit Plant
বারাবা (Baraba) ফল বা গাছ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা Baraba Fruit Plant
পরিচিতি
বারাবা (Baraba) একটি অপ্রচলিত কিন্তু পুষ্টিগুণে ভরপুর ফল। এটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং দক্ষিণ আমেরিকার কিছু অঞ্চলে পাওয়া যায়। বারাবা গাছটি দেখতে অনেকটা নিম গাছের মতো এবং এর ফল লম্বাটে ও ডাঁটার মতো হয়ে থাকে। এটি কিছু অঞ্চলে “জ্যাম্বুরা ডাল” বা “জঙ্গলি ডাঁটা” নামেও পরিচিত।
বারাবা ফলের উপকারিতা
১. পুষ্টিগুণে ভরপুর: বারাবা ফলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ফাইবার, এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে যা রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে।
২. হজমে সহায়ক: এতে থাকা প্রাকৃতিক ফাইবার হজমে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
৩. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ: এটি রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, তাই ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী হতে পারে।
৪. ত্বক ও চুলের জন্য ভালো: অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান ত্বককে উজ্জ্বল করে এবং চুলের গোড়া মজবুত করে।
৫. দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি: নিয়মিত খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
বারাবা গাছ লাগানোর নিয়ম
১. মাটি নির্বাচন: বারাবা গাছ দোআঁশ মাটিতে ভালো হয়। তবে বেলে দোআঁশ বা কিছুটা কাঁদাযুক্ত মাটিতেও চাষ করা যায়।
২. চারা রোপণ: বীজ বা কাটিংয়ের মাধ্যমে বারাবা গাছ লাগানো যায়। সাধারণত বর্ষাকাল বা শীতের শেষে লাগানো ভালো সময়।
৩. পর্যাপ্ত রোদ: বারাবা গাছকে পর্যাপ্ত রোদ পাওয়া দরকার। দিনের বেশিরভাগ সময় সরাসরি রোদ পেলে ভালো বৃদ্ধি পায়।
৪. জলসেচ: মাঝারি জলসেচ দরকার হয়। অতিরিক্ত জলসেচ এড়িয়ে চলা ভালো।
৫. সার প্রয়োগ: প্রতি ২-৩ মাস অন্তর জৈব সার (কম্পোস্ট/গোবর সার) দেওয়া যেতে পারে।
বারাবা গাছের পরিচর্যা
গাছের ছাঁটাই: নিয়মিত শুকনো ও দুর্বল ডাল ছাঁটাই করতে হবে যেন আলো-বাতাস চলাচল ভালো হয়।
পোকামাকড় দমন: পাতা মোড়ানো পোকা, সাদা মাছি ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিলে নিম তেল স্প্রে করা যেতে পারে।
রোগ প্রতিরোধ: ছত্রাক বা ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ হলে প্রাকৃতিক কীটনাশক ব্যবহার করুন।
ফল সংগ্রহ: ফুল আসার ৪-৫ মাস পর ফল পাকা শুরু করে। ফল ধীরে ধীরে হলুদাভ বা বাদামি হলে তা সংগ্রহযোগ্য হয়।
Know More Details Just Call- 01861543144
Got Nursery Related Tips and Trikes Please Join Our Facebook Group
Reviews
There are no reviews yet.